হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের সিদ্ধান্তে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন এআইইউডিএফ বিধায়ক রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, বিধানসভায় প্রায় ৩০ জন মুসলিম বিধায়ক রয়েছেন। আমরা এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধেই মতামত জানিয়েছিলাম। কিন্তু ওরা (বিজেপি) সংখ্যার জোরে এই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিল।’ বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের দেবব্রত সইকিয়া বলেন, ‘আমাদের পার্টির বহু সহকর্মী ও এআইইউডিএফের বিধায়করা নামাজ পড়তে যাওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশই নিতে পারেননি। আমার মনে হয়, কাছাকাছি কোথায় নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা উচিত।’
গত বছর আগস্টে প্রায় ন’দশকের প্রাচীন নামাজ বিরতি প্রথা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল স্পিকার বিশ্বজিৎ দইমারির নেতৃত্বাধীন রুলস কমিটি। স্পিকারের যুক্তি ছিল, ‘শুক্রবারও অন্য দিনগুলির নিয়মে বিধানসভার অধিবেশন চলার প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল। রুল কমিটিতে সেই প্রস্তাব পেশ হওয়ার পর তা সর্বসম্মতিতে পাশ হয়ে যায়।’ এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার বক্তব্য ছিল, ১৯৩৭ সালে মুসলিম লিগের সইদ সাদুল্লা এই প্রথার প্রচলন করেছিলেন। এই প্রথা উঠিয়ে দেওয়ার ফলে বিধানসভায় আরও বেশি সময় ধরে কাজকর্ম চালানো যাবে। -ফাইল চিত্র