মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
গত কয়েক দশকে একের পর এক এনকাউন্টারে বহু মাওবাদী নেতার মৃত্যু হয়েছে। ১৯৯৯ সালের ২ নভেম্বর নাল্লা আদি রেড্ডি সহ মাওবাদীদের কেন্দ্রীয় কমিটির তিন সদস্যের মৃত্যু হয়। ২০১০ সালের ২ জুন মাওবাদীদের পলিটব্যুরো সদস্যচেরুকুরি রাজকুমার ওরফে আজাদকে অন্ধ্রপ্রদেশের যোগপুর জঙ্গলে খতম করে বাহিনী। ২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর পশ্চিম মেদিনীপুরের বুড়িশোলের জঙ্গলে এনকাউন্টারে মারা যান মাওবাদী নেতা কিষেনজি। একইভাবে ২০১৬ সালে দয়া, গণেশ সহ মাওবাদী কেন্দ্রীয় কমিটির মোট চার সদস্যের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর মহারাষ্ট্রের গড়চিরৌলিতে সঘের্ষে মৃত্যু হয় কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মিলিন্দ তেলতুম্বের। চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি বিজাপুরের জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে প্রাণ হারান তেলেঙ্গানার মাওবাদী নেতা দামোদর। আর এবার মাওবাদী দমনে বড়সড় সাফল্য মিলল। মাথার দাম এক কোটি টাকা থাকা কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা চলপতিকে খতম করল বাহিনী। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে মাথার দাম এক কোটি বা তার বেশি থাকা দুই মাওবাদী নেতা কটকম সুদেশন ও দেওকুমার সিংয়ের হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়। ধরা পড়েন আর এক শীর্ষ নেতা প্রশান্ত বোস ওরফে কিষানদা।