মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জেরে ইতিপূর্বেই দিল্লিতে অবৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশি চিহ্নিত করতে অভিযান শুরু করেছিল পুলিস-প্রশাসন। এবার তালিকায় সংযোজিত হয়েছে মুম্বইয়ে অভিনেতা সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনা। পুলিসি তদন্তে উঠে এসেছে, হামলাকারী একজন বাংলাদেশি। সে অবৈধভাবেই মুম্বইয়ে বসবাস করছিল। এই পরিপ্রেক্ষিতেই সোমবার রাতে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনা পুলিসকে নির্দেশ দিয়েছেন, বেআইনিভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের চিহ্নিত করে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আর তারপরই মঙ্গলবার থেকে ফের এই ব্যাপারে তৎপরতা শুরু করেছে অমিত শাহের পুলিস। আশঙ্কায় থরহরি কম্পমান অবস্থা শহরের বাসিন্দাদের একাংশের। দিল্লির নিউ অশোক নগরের মালদহ বাজার এলাকা, কিংবা গোবিন্দপুরীর কিছু অংশ অথবা বসন্তকুঞ্জ পেরিয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরেই প্রান্তিক স্তরের মানুষের বসবাস। তাঁদের একটি বড় অংশই বাঙালি। মালদহ, কোচবিহার, দিনাজপুর কিংবা মুর্শিদাবাদের মতো জেলা থেকে অনেকেই এসে রয়েছেন এখানে। এবং তাঁদের সিংহভাগই সংখ্যালঘু। দিল্লির পুলিস-প্রশাসনের আশঙ্কা, নাম-পরিচয় ভাঁড়িয়ে এই ভিড়েই মিশে থাকতে পারে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা।
দিল্লি পুলিসের দাবি, আমআদমির স্বার্থেই পরিচয় যাচাই জরুরি। হেনস্তার কোনও প্রশ্নই নেই। যাঁদের পরিচয় যাচাই করা হচ্ছে, তাঁরাও বিষয়টি বুঝছেন। সহযোগিতাও করছেন। যদিও পুলিসের দাবির সঙ্গে একমত নন নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বাসিন্দারা।