পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
গত দু’মাস ধরে চলছে বিশ্বের বৃহত্তম মেলার প্রস্তুতি। পরিকাঠামো থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সবকিছুই ঢেলে সাজানো হচ্ছে। কোটি কোটি পুণ্যার্থীদের কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গিয়েছে ১ লক্ষ ৬০ হাজার তাঁবু ও দেড় লক্ষের বেশি শৌচাগার। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে মেলা প্রাঙ্গণে নিযুক্ত থাকবেন ১৫ হাজারের বেশি সাফাইকর্মী। এছাড়াও ১২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ জলের পাইপলাইন, ৫০ হাজার পানীয় জলের সংযোগ, ৬৭ হাজার এলইডি লাইট, দু’হাজার সোলার লাইট, ২০০টি এটিএম এবং পরিবেশ সুরক্ষায় ৩ লক্ষের বেশি গাছের চারা বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। মেলা প্রাঙ্গণে আসার জন্য ৯০টি রাস্তার সংস্কার, স্নানের জন্য ১২টি অস্থায়ী ঘাটও তৈরি হয়েছে। নদীর তীরবর্তী এলাকায় ১২টি অস্থায়ী রাস্তা এবং সাতটি বাসস্ট্যান্ড নির্মাণও সম্পন্ন করে ফেলেছে প্রশাসন। আলাপনা এঁকে সাজানো হয়েছে রাস্তাঘাট। এছাড়াও ১০০ শয্যার এবং ২০ বেডের দু’টি সাব-সেন্টার হাসপাতালও তৈরি হয়েছে সেখানে।
এবার আড়েবহরে বাড়ানো হয়েছে মেলাপ্রাঙ্গণ। ২০১৯ সালে অর্ধকুম্ভ হয়েছিল ত্রিবেণী সঙ্গমে। তখন ৩,২০০ হেক্টর জমিতে মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। এবার তা বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার হেক্টর। পুণ্যলাভের আশায় ইতিমধ্যে ত্রিবেণী সঙ্গমের পথে রওনা দিয়েছেন অনেক পুণ্যার্থী।