পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এদিনই দিল্লির বিজেপি নেতা পরবেশ ভার্মা, মনোজ তিওয়ারিরা বলেছেন, এটা হল কেজরিওয়ালের আর একটা জুমলা। এই টাকা দেওয়ার মতো আর্থিক শক্তিই নেই দিল্লি সরকারের। সরকারের আমলারাই বলছে একথা। বিজেপি নেতাদের দাবি, কেজরিওয়াল যদি সত্যিই এই প্রকল্প চালু করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে আগামী মাস থেকেই শুরু করে দিন। সেটা না করে তিনি শর্ত রাখছেন যে, ক্ষমতাসীন হলে তবেই এই প্রকল্প চালু হবে। অথচ রেজিস্ট্রেশন এখন থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে। কেজরিওয়াল নিজেই জানেন, তিনি ক্ষমতায় আর ফিরবেন না। তাই মানুষকে অযথা বিভ্রান্ত করে রেজিস্ট্রেশন করাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী আতিশী এবং এমপি সঞ্জয় সিং জবাবে বলেছেন, বিজেপি যে এবারও দিল্লিতে জিততে পারবে না, সেটা তারা ১০০ শতাংশ বুঝে গিয়েছে। তাই যে প্রকল্প নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে, সেটার বিরোধিতায় নেমেছে নরেন্দ্র মোদির দল।
এদিকে যেদিন পুরোহিতদের ১৮ হাজার টাকা অনুদানের ঘোষণা করা হয়েছে, সেদিনই দুপুর থেকে দিল্লির ইমাম সংগঠনের তরফে প্রতিবাদে রাস্তায় নামা হয়েছে। তাদের দাবি, আমাদের ১৮ হাজার টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আগেই হয়েছিল। অথচ বিগত ১৭ মাস ধরে আমরা সেই অনুদান পাইনি। ওয়াকফ বোর্ড বলছে, তাদের দিল্লি সরকার ১৭ মাস ধরে টাকা দেয়নি।