যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
এদিন নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে দিল্লির যন্তরমন্তরে শান্তিপূর্ণ অবস্থানে বসতে চান আন্দোলনকারী কৃষকরা। যদিও তাতে কর্ণপাত করেনি পুলিস। প্রতিবাদে দিল্লি-নয়ডার সীমানাতেই অবস্থানে বসেছেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের স্পষ্ট কথা, প্রশাসনের শীর্ষকর্তারা এসে কথা না বলা পর্যন্ত তাঁরা রাস্তাতেই বসে থাকবেন।
আন্দোলনকারী কৃষকদের বক্তব্য, ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য, জমি অধিগ্রহণে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ সহ বিভিন্ন ইস্যুতে দিনের পর দিন তাঁরা যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। কিন্তু যোগী সরকার কোনও গুরুত্ব দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে তাঁরা দিল্লি অভিযানে বেরিয়েছেন।
অন্যদিকে, পাঞ্জাব-হরিয়ানা সীমানায় আন্দোলনরত কৃষকদের সঙ্গে কথা বলতে চেয়ে বার্তা দিয়েছে হরিয়ানা সরকার। তবে শম্ভু ও খানাউরি সীমানার আন্দোলনকারী কৃষকরা স্পষ্ট জানিয়েছেন, ৬ ডিসেম্বর থেকে দিল্লি চলো অভিযান শুরু হচ্ছেই। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পথ হাঁটবেন কৃষকরা। রাতে বিশ্রাম নেবেন তাঁরা। তবে চলতি পথে পুলিস যেখানে বাধা দেবে, সেখানেই ধর্না-অবস্থান শুরু করে দেওয়া হবে।