যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
এরইমধ্যেকেন্দ্রের মোদি সরকারকে উপাসনাস্থলআইনের(১৯৯১) কথাস্মরণ করিয়ে দিলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ।এই আইন অনুসারে, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের সব প্রান্তে যেখানে যে ধর্মস্থান যেমনভাবে আছে, তেমনই থাকবে। তার চরিত্র পাল্টানো যাবে না।বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষা মামলার শুনানিতে সদ্য প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়রমৌখিক মন্তব্য যেন প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিয়েছে বলে দাবি করেছেন রমেশ।তিনি বলেছেন, ১৯৯১ সালের এই আইন আক্ষরিক অর্থেই মেনে চলতে হবে। কিন্তু বিজেপি তা লঙ্ঘন করছে। সংসদে আলোচনারও সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না।
আগে সম্ভলে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সম্ভলে বহিরাগতদের প্রবেশে ও কোনও রকমের জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল জেলা প্রশাসন। পরে তার মেয়াদ ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে সোমবার কংগ্রেস নেতাদের সেখানে যেতে বাধা দেওয়া হয়। উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেস পরিষদীয় দলনেতা আরাধনা মিশ্রর তোপ, ‘সম্ভলের ঘটনা সাধারণ নয়। অনুসন্ধানের জন্য সেখানে যেতে চেয়েছিল কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল। রবিবার রাত থেকে আমাকে বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে। এটা স্বৈরাচার ছাড়া কিছু নয়।’
অজয় রাই বলেছেন, প্রশাসন তাদের ব্যর্থতা ঢাকতে চাইছে। প্রয়োজনে আমরা গান্ধীজির দেখানো পথ অবলম্বন করে শান্তিপূর্ণ অবস্থানে বসব।