পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ‘অবৈধভাবে দিল্লির নির্বাচনে জয়ী হওয়ার চেষ্টা করছে কেন্দ্রের বিজেপির সরকার। এজন্য আপের সঙ্গে যুক্ত ভোটারদের বাদ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করছে তারা।’ যদিও এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। আপ নেত্রীর দাবি, এই ‘ষড়যন্ত্রের’ নেপথ্যে রয়েছেন দিল্লি লেফটেন্যান্ট গর্ভনর। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর ২৯ জন সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটকে বদলির মাধ্যমে ওই কাজ শুরু করেছেন তিনি। এই ষড়যন্ত্র ঠেকাতে বুথস্তরে নিযুক্ত আধিকারিকদের প্রতিরোধ গড়ে তোলার আর্জি জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর বার্তা, ভোটার তালিকা থেকে কারও নাম বাদ দিতে চাপ তৈরি করা হলে, সেটি রেকর্ড করে আমাকে পাঠিয়ে দিন। আমরা ব্যবস্থা নেব। দেশের সংবিধানের সুরক্ষার ভার এখন আপনাদের হাতে রয়েছে। অন্যদিকে, ফেব্রুয়ারিতেই সম্ভবত দিল্লিতে বিধানসভা ভোট। তার আগে বিজেপির তরফে ‘জুগ্গি রাত্রি প্রভাস অভিযান’-এর ডাক দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির অধীনে বিজেপির প্রদেশ সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেব সহ অন্যান্য নেতাদের বিভিন্ন বস্তিতে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকমান্ড। সেখানে গিয়ে গেরুয়া নেতারা ঝুপড়িতেই রাত্রিবাস করবেন এবং বাসিন্দাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। এদিন বিজেপির এই কর্মসূচিকে ‘জুগ্গি টুরিজম’ বলেও কটাক্ষ করেছেন আপ সুপ্রিমো তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, বস্তিবাসীদের অভাব নিয়ে মজা করতেই বিজেপি নেতারা মাত্র একটি রাত সেখানে কাটাবেন। ফিরে যাওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই তাঁরা ওই বস্তি ভাঙতে বুলডোজার নিয়ে ফিরে আসবেন।