পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এস বি পান্ডে এদিন আদালতে জানান, শিশিরের অভিযোগপত্র খতিয়ে দেখছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এরপরেই কেন্দ্রের জবাব তলব করে আদালত। মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ ডিসেম্বর।
সংবিধানের ৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী, কোনও ভারতীয় নাগরিকের দ্বিতীয় কোনও দেশের নাগরিকত্ব থাকতে পারে না। অভিযোগকারীর দাবি, এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিল হওয়া উচিত। শুধু শিশির নন। দিল্লি হাইকোর্টে একই দাবিতে মামলা করেছেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। উত্তরে দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে, এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শুনানির দিনক্ষণ দেওয়া সম্ভব নয়।
শিশিরের দাবি, রাহুল ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে আগে তদন্তের আর্জি জানিয়েছিলেন ভিএসএস শর্মা নামে এক ব্যক্তি। ২০২২ সালে এবিষয় ব্রিটিশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ইমেলে কংগ্রেস নেতার নাগরিকত্ব সংক্রান্ত একাধিক তথ্য দিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার। প্রথমে জুলাই মাসে এ সংক্রান্ত মামলা প্রত্যাহার করেছিলেন আবেদনকারী। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে পাঠানো দু’টি অভিযোগপত্রের উত্তর না মেলায় নতুন মামলা করেন শিশির।