পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
চলতি বছরের ১২ অক্টোবর সাইবেরিয়ার কোনও এক প্রান্ত থেকে মণিপুরে এসে পৌঁছয় ওই ফ্যালকন দু’টি। পরে মণিপুরের তামেংলং বনবিভাগ ও স্থানীয় সংগঠনের সাহায্যে তাদের ধরা হয় এবং রেডিও ট্যাগিং করা হয়। পাখিদের শরীরে বসিয়ে দেওয়া এক ধরনের স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার। যার সাহায্যে তাদের যাত্রাপথের নানা তথ্য সহজেই জানা যাবে। স্থানীয় এলাকার নামেই পুরুষ পাখির নাম দেওয়া হয় চিউলুয়ান ২ এবং মহিলা পাখির নাম দেওয়া হয় গুয়ানগ্রাম। এরপর ৮ নভেম্বর ছেড়ে দেওয়া হয় চিউলুয়ান ২-কে। জানা গিয়েছে, ১৫ নভেম্বর ওড়িশা উপকূলে পৌঁছয় এই পাখি। পরে সেখান থেকে মহারাষ্ট্র ও আরব সাগর পার করে সোমালিয়া-কেনিয়া সীমান্তে পৌঁছয়।