কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
মহারাষ্ট্র জয়ের জন্য একনাথ সিন্ধে, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ এবং অজিত পাওয়ারের নামোল্লেখ করে তাঁদের ধন্যবাদ মোদি জানিয়েছেন ঠিকই। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দাবি করেছেন নিজের কৃতিত্ব। যদিও আদতে এদিনের নির্বাচনী ফলপ্রকাশে প্রকট হয়েছে দেশজুড়ে হওয়া উপ নির্বাচনগুলিতেও যে বিজেপি ঝড় তুলেছে, এমন মোটেও নয়। কর্ণাটকের জয় হয়েছে হাত শিবিরের। একটিও আসন পায়নি বিজেপি। কেরলেও কোনও আসন নেই। মধ্যপ্রদেশের বিজয়পুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। মেঘালয়ের উপনির্বাচনে এনপিপি জয়ী হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে তৃণমূল। পাঞ্জাবে সরাসরি লড়াই হয়েছে আপ এবং কংগ্রেসের। বিজেপি তৃতীয়। রাজস্থানে দু’টি আসনে পরাস্ত এনডিএ। বিহারে জোটের চার আসনেই জয়ী হওয়ার কারণ বসপা এবং প্রশান্ত কিশোরের নতুন জন সুরাজ পার্টি। এই দু’দল বিরোধী ভোটে ব্যাপক ভাগ বসিয়েছে। সুবিধে হয়েছে এনডিএ জোটের। কেদারনাথ আসনে বিজেপি কম মার্জিনে কোনওমতে জয়ী হয়েছে।
এসব সত্ত্বেও এদিনের ভাষণে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ করায় কোনও খামতি রাখেননি প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেসকে পরজীবী পার্টি বলে কটাক্ষ করে বলেছেন, নিজের বিপর্যয়ের সঙ্গেই এই দল তার শরিকদেরও ভরাডুবি
ঘটায়। একটিই পরিবার কংগ্রেস চালায় এবং তারা ক্ষমতালোভী। মারাঠা মানুষ এই পরিবারবাদকেই ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। ‘ওয়াকফ বিল’ এই অধিবেশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা। তার আগে এদিন মোদির মুখেও এসেছে সেই প্রসঙ্গ। বলেছেন, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার আগে দিল্লির বহু সম্পত্তি ছিনিয়ে ওয়াকফ বোর্ডকে দিয়েছে কংগ্রেস। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করেছে।