কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার জানিয়েছেন, একজন উপভোক্তারও যাতে তথ্য বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত জটিলতার কারণে টাকা পেতে দেরি না হয় বা তাঁদের কোনওরকম হয়রানির মুখোমুখি হতে না হয়, সেই লক্ষ্যেই জেলা প্রশাসনকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, শুক্রবার প্রত্যেক জেলা প্রশাসনের কাছে পঞ্চায়েত দপ্তরের তরফে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। তাতে টাকা ছাড়ার প্রস্তুতি সংক্রান্ত কাজের নয়া সময়সূচির পাশাপাশি আরও চারটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। রাজ্যের এক আধিকারিকের মতে, এর মধ্যে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল টাকা ছাড়ার আগে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাইয়ের বিষয়টি। সেই সঙ্গে চূড়ান্ত তালিকা তৈরির সময় ডেটা এন্ট্রির ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে, যাতে কোনও উপভোক্তার নাম, আইডি, মোবাইল নম্বর এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বরে গরমিল না ধরা পড়ে। কোনও ব্লক, গ্রাম পঞ্চায়েত বা গ্রামে উপভোক্তাদের সম্ভাব্য তালিকা থেকে চূড়ান্ত তালিকায় নথিভুক্তকরণ বা বাদ যাওয়ার হার রাজ্যের গড়ের নিরিখে অস্বাভাবিক হয়, সেখানে পুনর্যাচাই করতে হবে। যেসব ক্ষেত্রে আগেই পুনর্যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তার কারণে সিদ্ধান্ত ‘হোল্ড’ রাখা হয়েছিল, সেগুলিও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ছেড়ে দিতে বলা হয়েছে।