ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট প্রকাশের দেড় বছর পর মার্কিন আদালত থেকে ভারতের আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আদানি পাওয়ার এবং গুরুগ্রামের অ্যাজিউর পাওয়ার নামক সংস্থা যৌথভাবে সোলার বিদ্যুৎ সংক্রান্ত একটি কোম্পানি চালু করার করে। প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করার জন্য ভারতীয় আধিকারিকদের দু’হাজার কোটি টাকার ঘুষ দেওয়া হয়। প্রশ্ন হল, ভারতের দু’টি সংস্থা, ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিকদের ঘুষ দিয়েছে। কিন্তু এই অভিযোগ নিয়ে মার্কিন তদন্তকারী এজেন্সির মাথাব্যথা কেন? তার কারণ হল, এই সোলার পাওয়ারে লগ্নি দেখিয়ে আমেরিকার বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। কিন্তু সোলার বিদ্যুৎ সংক্রান্ত চুক্তির জন্য যে ঘুষ দিতে হয়েছে, সেটা গোপন করা হয়েছে। সেটাই অপরাধ। আদানি গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, পুরোটাই ভিত্তিহীন অভিযোগ। ভারতকে বদনাম করার জন্যই এই ষড়যন্ত্র। মোদি সরকারের মন্ত্রী গিরিরাজ সিং বলেছেন, রাহুল গান্ধী অপরিণতমনস্ক এক রাজনীতিক। তিনি কখন কাকে কী বলতে হয় এবং সেই অভিযোগের সারবত্তা না থাকলে কতটা বিপজ্জনক এই মিথ্যাচার, এসব ধারণাই তাঁর নেই। রাহুলের আসলে মোদি ফোবিয়া আছে। তাই প্রতিদিন কিছু না কিছু মিথ্যাচার করেই চলেন। এসবের সঙ্গে মোদিজির সম্পর্ক নেই।
তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের ট্যুইট, আন্তর্জাতিক স্তরে চুরি করাটাই মোদিজি ও বিজেপির লিগ্যাসি। গরিব ও করদাতাদের পয়সায় একজন শিল্পপতির কাছে ভারতরে সম্পদ ও পরিকাঠামো বেচে দেওয়া হচ্ছে। এদিকে মার্কিন তদন্তকারী সংস্থা এফবিআইয়ের তদন্ত এবং তার জেরে নিউইয়র্কের এক জেলা আদালতের এই অভিযোগ। সবমিলিয়ে ভারতে শেয়ার বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়ে বৃহস্পতিবার।