ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
বিমা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত লোকজন জানাচ্ছেন, কোভিডের পরে হেল্থ ইনসিওরেন্সের বিক্রি যথেষ্ট বাড়লেও ক্যান্সার বা ক্রিটিক্যাল ইলনেস পলিসির ক্ষেত্রে তেমনটা দেখা যাচ্ছে না। এক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার নামমাত্র, ০.৫ শতাংশের কম। অথচ একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার ‘ন্যাশনাল ক্রিটিকাল ইনলেস পলিসি’-তে ৫ লক্ষ টাকার কভারেজে ২৬-৩০ বছর বয়সি ব্যক্তিকে বছরে প্রিমিয়াম দিতে হয় দেড় হাজার টাকারও কম। ক্যান্সার সহ মোট ১১টি জটিল রোগের জন্য এই প্ল্যান। শুধু ক্যান্সারের জন্য যে পলিসিগুলি, সংস্থাভেদে তার প্রিমিয়ামও তুলনামূলক কম। তাও কেন এব্যাপারে আগ্রহ নেই মানুষের। ন্যাশনাল ইনসিওরেন্সের এমডি কস্তুরী সেনগুপ্তের দাবি, ‘মানুষকে সচেতন করতে আমরা নিয়মিত প্রচার করছি। নতুন প্রজন্ম, বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা এই বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। আশা করছি আগামী দিনে বাকিরাও এগিয়ে আসবেন।’ বিমা এজেন্টদের সংগঠন জিআইএডব্লুওআই-এর সাধারণ সম্পাদক সুদীপ্ত সরকার জানিয়েছেন, তাঁরাও এই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সচেষ্ট।