ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
গত আগস্ট মাসেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে আগামী পাঁচ বছরে আরও দু’কোটি আবাস নির্মাণ করা হবে। বর্তমানে আবাস যোজনায় সমতলে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা এবং উত্তর-পূর্ব ভারত ও পার্বত্য এলাকায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা করে কেন্দ্র। মূল্যবৃদ্ধির জেরে বাড়ি নির্মাণের খরচ অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। যে কারণে দেশজুড়ে দাবি উঠেছিল যে এবার বাড়ানো হোক বরাদ্দ। তা অন্তত দেড় লক্ষ টাকা করা হোক।
এদিকে, নতুন দ্বিতীয় দফার আবাস যোজনায় ফেস রেকগনিশন ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইন অথেনটিকেশন ব্যবস্থা চালু হয়েছে। একটি বিশেষ অ্যাপ চালু করা হয়েছে। স্মার্ট ফোনে ডাউনলোপ করতে হবে। এরপর সেই অ্যাপের মাধ্যমে আবেদন করার পাশাপাশি যার নামে বাড়ির আবেদন করা হচ্ছে, তার পরিচয়ের প্রমাণও ওই অ্যাপেই আপলোড করতে হবে। ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ৩ কোটি ২১ লক্ষ বাড়ি নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকারি বিবৃতি অনুযায়ী ভারতে যত বাড়ি অনুমোদিত হয়েছে, তার ৭৪ শতাংশই মহিলাদের মালিকানায় বরাদ্দ করা হয়েছে।