প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
চালকল মালিকদের দাবি, ‘পিআর-১২৬’ হাইব্রিড ভ্যারাইটির ধান ভেঙে ১০০ কিলোতে গড়ে ৬২-৬৩ কিলো চাল পাওয়া যাচ্ছে। বাকি চার-পাঁচ কিলোর ক্ষতির ভার বহন করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্র। দায় চাপছে চালকল মালিকদের ওপর। আর এই ইস্যু নিয়েই নতুন করে কেন্দ্রের সঙ্গে চালকল মালিকদের একাংশের বেধেছে বিবাদ। বিশেষত পাঞ্জাবে।
এই পরিস্থিতিতে হাইব্রিড ধানেও কম চাল উৎপাদনের কারণ জানতে খড়্গপুর আইআইটি’র বিশেষজ্ঞদের দ্বারস্থ হয়েছে কেন্দ্র। পাশাপাশি আউট টার্ন রেসিও অর্থাৎ ধান থেকে চাল হওয়ার হার কীভাবে ৬৭ রাখা যায়, সে ব্যাপারে জোর দিচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে দ্রুত সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে। যদিও পাঞ্জাবে চাষের জন্য ধানের ‘পিআর-১২৬’ হাইব্রিড ভ্যারাইটি ২০১৬ সাল থেকেই ব্যবহার হচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।