সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
সকাল থেকেই বৃষ্টিময় পুরীতে সমুদ্রের ঢেউ ভয়াল রূপ নিয়েছিল। মাঝে মাঝেই পাঁচ ছ’ফুট উচ্চতার ঢেউ আছড়ে পড়ে সৈকতে। কখনও ঝিরিঝিরি, কখনও আবার ভারী বৃষ্টি হয়েছে পুরীতে। তবে দোকানপাট ছিল খোলা। সেখানে দিব্যি কেনা বেচা চলেছে। পর্যটক থেকে স্থানীয় মানুষ, সবাই শাড়ি-জামা-গামছার দোকানে ভিড় করেছিলেন। চায়ের দোকানে ঝড়ের গতিপ্রকৃতি, ট্রেন বাতিল নিয়ে জোর চর্চা চলে সারাদিন। রাস্তায় অটো টোটোর চলাচল ছিল অন্য দিনের চেয়ে কম। যাঁদের বুকিং শেষ হয়ে গিয়েছে এবং হোটেল মালিকরা ঘর ছেড়ে দিতে বলেছেন, তাঁরা এদিন অন্য হোটেলে গিয়ে ওঠেন।
বুধবারও অনেক পর্যটক পুরী এসেছেন। কিন্তু প্রশাসনিক নির্দেশের জেরে সমুদ্রে নামতে পারেননি। ফলে মন খারাপ নিয়ে ঘরে বসে রইলেন। মুর্শিদাবাদ থেকে আসা প্রবীর হালদার বলেন, দুর্যোগ মাথায় নিয়ে এসে যখন পড়েছি তখন ঝড় দেখেই যেতে হবে। নিষেধাজ্ঞা থাকায় সমুদ্রের কাছে যাওয়া হল না। বজবজের বাসিন্দা কাজল ভট্টাচার্য বলেন, প্রশাসন থেকে ভালোই নজরদারি আছে। তবে এলাকার লোকজন বলছেন, ঝড়ের তেমন ক্ষতি নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন এখন হোটেলের ঘরেই বন্দি হয়ে থাকতে হবে।