সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
উল্লেখ্য, নয়া সরকার গঠনের পর এই পূর্ণ রাজ্য ইস্যুতে প্রস্তাব পাশ করেছে জম্মু ও কাশ্মীর মন্ত্রিসভা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ওমরের সাক্ষাৎকার বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ উপত্যকায় পুলিস ও আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিষয় রয়েছে লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার হাতে। কিন্তু, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের নির্বাচিত সরকার সেগুলি নিজেদের হাতেই চাইছে। প্রশাসনকে মসৃণভাবে চালানোর জন্য যা অত্যন্ত দরকার বলে মনে করছে ওমর সরকার। সেজন্য রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাওয়া দরকার বলে মোদি-শাহকে জানিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মুখ্যমন্ত্রী যখন রাজধানীতে, তখন রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে উচ্চপর্যায়ে বৈঠক ডেকেছেন মনোজ সিনহা। এই বৈঠক ও তার সময় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম। তিনি বলেন, নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরে উপস্থিত নেই। তাঁকে আদৌ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল কি না, তা জানি না। উপত্যকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি লেফটেন্যান্ট গভর্নরের হাতেই রয়েছে। কিন্তু, সাধারণ মানুষ তাঁদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য একজন মুখ্যমন্ত্রীকে বেছে নিয়েছেন। কিন্তু, সেই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরই কোনও অধিকার নেই। এই পরিস্থিতি সমাধানের জন্য দ্রুত পূর্ণরাজ্যের তকমা ফেরানোর দাবি জানিয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ছবি: পিটিআই