সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
আপাতত একটি পাইলট প্রজেক্ট হিসেবেই এই প্রযুক্তি কাজে লাগানো হবে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্কে। প্রাথমিকভাবে স্থির হয়েছে, গোড়ায় এই প্রযুক্তির ব্যবহার হবে দূরপাল্লার এক হাজার মেল, এক্সপ্রেস ট্রেন এবং দেড় হাজার কিলোমিটার রেল লাইনে। পুরো প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখার পর ধাপে ধাপে যাবতীয় রেল নেটওয়ার্কেই এর ব্যবহার শুরু করা হবে। সামগ্রিক বিষয়টিকেই অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে, ‘লিডার’ প্রযুক্তির হালও শেষমেশ ফগ ডিভাইস যন্ত্রের মতো হবে না তো? কারণ ফগ ডিভাইস যন্ত্র কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে ব্যবহার করা শুরু হলেও আদতে ঘন কুয়াশার সময়ে ট্রেন লেটের ঘটনা বন্ধ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ রেল। এই বছরও রেলমন্ত্রক আগাম জানিয়ে দিয়েছে, শীতে ঘন কুয়াশার সময় একাধিক ট্রেন বাতিল থাকবে। এড়ানো যাবে না ট্রেন লেটের ঘটনাও। ‘লিডার’ নিয়েও কার্যত একই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। রেল সূত্রে জানানো হয়েছে, লাইনে কোনও ফাটল থাকলে কিংবা কোনও গাফিলতি হলে অথবা কোনও অবাঞ্ছিত বস্তু পড়ে থাকলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে মুহূর্তকালের মধ্যেই তার থ্রি-ডি ইমেজ তৈরি করে ফেলবে ‘লিডার’। তা জানিয়ে দেবে ট্রেন চালক এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত রেলকর্মীকে। রেললাইনের হালহকিকত সম্পর্কে একেবারে ‘রিয়েল টাইম’ তথ্য দেওয়ায় দ্রুত এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে পারবেন তাঁরা। ফলে এড়ানো যাবে বড়সড় দুর্ঘটনা।