সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে ওই দম্পতির বিবাহ হয়। স্ত্রী দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন বলে ডিভোর্সের মামলা করেন স্বামী। ওই ব্যক্তির অভিযোগ, বাতের সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তাঁর মাকে বেডরুমে খাবার পৌঁছে দিতে বলত স্ত্রী। শুধু তাই নয়, দিনে ৪-৫ বার শাশুড়িকে সিঁড়ি ভেঙে উপরের ঘরে উঠতে বাধ্য করতেন ওই মহিলা। তাঁর স্বামীর আরও অভিযোগ, স্ত্রীর পর্ন ভিডিও দেখার অভ্যাস রয়েছে। তাছাড়া, শারীরিকভাবে সক্ষম না হওয়ায় তাঁকে কটাক্ষও করত। অন্য একজনকে বিয়ে করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিল স্ত্রী। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন ওই মহিলা। তাঁর পাল্টা দাবি, অভিযোগের সপক্ষে কোনও প্রমাণই হাজির করতে পারেননি স্বামী। বরং শ্বশুড়বাড়িতে তাঁকে নেশার ওষুধ দেওয়া হতো। তাবিজ-কবচ পরানো হতো। দুপক্ষের সওয়াল-পাল্টা সওয়াল চলে। সমস্ত তথ্যপ্রমাণ খতিয়ে দেখার পর ডিভোর্স মামলায় স্বামীর পক্ষেই রায় দেয় পারিবারিক আদালত। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। কিন্তু, লাভ হয়নি।