ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইনে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে পাঁচ বিধায়ককে মনোনীত করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সুপারিশের ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবেন তিনি। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি রবিন্দর শর্মা বলেছেন, সরকার গঠনের আগে কোনওভাবেই ওই সদস্যদের মনোনয়ন দেওয়া চলবে না। তার আগে এধরনের পদক্ষেপ হবে গণতন্ত্র ও জনাদেশের উপর আঘাত। সেইসঙ্গে তা সংবিধানের মৌলিক নীতির পরিপন্থী। এব্যাপারে দল রাজভবনের কাছে তাদের আপত্তির কথা জানিয়েছে। শর্মার আরও অভিযোগ, ভোটে হার অবধারিত জেনে বিধায়ক সংখ্যা বাড়াতে এই ‘অনৈতিক পন্থা’ নিয়েছে গৈরিক দল।
এদিকে, বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে কোনও অবস্থাতেই সরকার গঠন করবে না ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি)। ফল ঘোষণা আগে এভাবেই দলীয় অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন দলের সভাপতি ফারুক আবদুল্লা। সেইসঙ্গে অন্য দলগুলির প্রতি তাঁর বার্তা, গেরুয়া দলের হাত ধরলেই জম্মু-কাশ্মীরের মানুষ ধুয়েমুছে সাফ করে দেবে।