বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
গত সপ্তাহেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন কেজরিওয়াল। শনিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন আতিশী। পদ ছাড়ার পর দিল্লিতে রবিবারই ছিল কেজরিওয়ালের প্রথম জনসভা। নাম দেওয়া হয়েছিল জনতা-কি-আদালত। সেখানে ভাষণ দিতে গিয়ে কেজরিওয়াল বলেন, মানুষের বিচার আমার কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমি আপনাদের আদালতে এসেছি। গত ১০ বছর মুখ্যমন্ত্রীর পদ সামলেছি। আমার নিজের কোনও বাড়ি নেই। নবরাত্রির পর সরকারি বাসভবন ছেড়ে দেব। আপনাদের সঙ্গে থাকব। দুর্নীতি করতে চাইলে দিল্লিতে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ মিলত না। অন্য পরিষেবা মিলত না। দেশের ২২টি রাজ্যে বিজেপির সরকার আছে। কোথায় তারা বিদ্যুৎ পরিষেবা বিনামূল্যে দিচ্ছে? আসলে দুর্নীতিতে মদত দিচ্ছে তারা। এ প্রসঙ্গেই আরএসএস প্রধানের উদ্দেশে পরের পর প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন কেজরিওয়াল। বলেন, ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করে মোদি বিরোধী দল ভেঙে দিচ্ছেন, সরকার ফেলে দিচ্ছেন। অথচ নিজের দলে দুর্নীতিগ্রস্তদের স্থান দিচ্ছেন। আপনারা মোদিকে বারণ করেন না? ভোটের সময় জেপি নাড্ডা বলেছিলেন যে আরএসএসকে প্রয়োজন নেই। বিজেপি নিজের মাতৃসংগঠনকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিচ্ছে? বিজেপিতে বহু বিতর্কিত বয়স প্রসঙ্গও রবিবার তুলে এনেছেন কেজরিওয়াল।
বলেছেন, ৭৫ বছর পেরিয়ে যাওয়ায় এল কে আদবানি, মুরলীমনোহর যোশীর মতো বহু বর্ষীয়ান নেতাকে রাজনৈতিকভাবে অবসর নিতে হয়েছে। কিন্তু এ নিয়ম নরেন্দ্র মোদির ক্ষেত্রে কেন খাটবে না? ছবি: পিটিআই