বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
অভিযুক্ত প্রিন্সিপালের নাম গোবিন্দ নাট। পুলিস সূত্রে খবর, গত বৃহস্পতিবার স্কুলের মধ্যে থেকে এক ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়। তারপর তদন্ত শুরু হতে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। তদন্তকারী এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা ২০ মিনিট অভিযুক্ত গাড়ি করে স্কুলে আসছিলেন। সেই সময় ওই শিশুর মা তাঁকে দেখতে পেয়ে গাড়ি থামান। ওই ছাত্রীকে সঙ্গে করে স্কুলে নিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু, শিক্ষক ও অন্যান্য পড়ুয়াদের দাবি, তারা কেউই ওই ছাত্রীকে সেদিন স্কুলে দেখেনি। এব্যাপারে প্রিন্সিপালকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। প্রথমে বিষয়টি অস্বীকার করলেও পরে জেরায় ভেঙে পড়েন তিনি। খুনের কথাও স্বীকার করেছেন। অভিযুক্ত জানিয়েছেন, গাড়িতেই ওই পড়ুয়াকে ধর্ষণের চেষ্টা করেছিলেন। বাধা পাওয়ায় নাক-মুখ চেপে ধরেন। শিশুটি অজ্ঞান হয়ে যায়। ওই অবস্থাতেই গাড়িটি নিয়ে স্কুলে পৌঁছন অভিযুক্ত। সেভাবেই বেশ কয়েকঘণ্টা পড়ে থাকে ওই নাবালিকার নিথর দেহ। জানা গিয়েছে, বিকেল পাঁচটা নাগাদ ক্যাম্পাস খালি হতেই প্রিন্সিপাল দেহটি স্কুলের পিছনে ফেলে দেয়। পড়ুয়ার ব্যাগ ও জুতো ক্লাসরুমে রেখে আসে। সন্ধ্যা হয়ে গেলেও শিশুটি বাড়ি না ফেরায় খোঁজখবর শুরু করে পরিবারের সদস্যরা। পরে স্কুলের পিছন থেকে তার দেহ উদ্ধার হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।