বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
তিন দশকের গড় গান্ধেরবাল কেন্দ্রে প্রথমবার ২০০২ সালে ভোটে দাঁড়ান ওমর। কিন্তু, পিডিপির কাজি মহম্মদ আফজলের কাছে হেরে যান। কিন্তু, ২০০৮ সালে জয় ছিনিয়ে আনেন তিনি। জম্মু ও কাশ্মীরের কনিষ্ঠ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভারও গ্রহণ করেন। কিন্তু, ২০১৪ সালে আর গান্ধেরবাল থেকে দাঁড়াননি ওমর। আসনটি ছেড়ে দেন এনসিতে নবাগত ইসফাক জব্বরকে। তিনিও জয়ী হন। কিন্তু, পরে দলবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। ১০ বছর বাদে ফের নির্বাচন হচ্ছে কাশ্মীরে। এবার নিজেই প্রার্থী হয়েছেন ওমর। তবে তাঁর লড়াই কঠিন করে দিয়েছেন পিডিপি প্রার্থী বশির মীর। এর আগে দু’বার পার্শ্ববর্তী কঙ্গন আসন থেকে ভোট দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, জয় পাননি। এবার ওই কেন্দ্রটি সংরক্ষিত হয়ে যাওয়ায় মীরকে গান্ধেরবালে দাঁড় করিয়েছে মেহেবুবা মুফতির দল। স্থানীয় সূত্রে খবর, জেলায় হিরোর মর্যাদা পান মীর। কারণ, সিন্ধু নদীতে একাধিক উদ্ধারকাজে পুলিসকে বরাবর সাহায্য করেন তিনি। বহু মানুষের প্রাণও বাঁচিয়েছেন। ফলে তাঁর এই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়ে এই আসনে জয় চাইছে পিডিপি। উপত্যকার ভোট যুদ্ধকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে জেলবন্দি সরজান ওয়াগে ও শেখ আশিকের প্রার্থী হওয়া। আশিককে টিকিট দিয়েছে বারামুলার সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার রশিদের দল। যদিও দুই প্রার্থীকেই বিজেপির এজেন্ট বলে দেগে দিয়েছেন ওমর।