বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
নয়াদিল্লি ও শ্রীনগর: ২০১০ সালের একটি ঘটনা। দিল্লিতে একটি সম্মেলনে উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখার অভিযোগ। ১৪ বছর আগের সেই অভিযোগে লেখিকা তথা সমাজকর্মী অরুন্ধতী রায় ও কাশ্মীরের প্রাক্তন অধ্যাপক শেখ শওকত হোসেনের বিরুদ্ধে শুক্রবার ইউএপিএ ধারায় মামলার নির্দেশ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের। দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনার অনুমতির ভিত্তিতে। এই ইস্যুতে শনিবার বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। একইসঙ্গে আক্রমণ চালিয়েছে কাশ্মীরের দুই দল ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) ও পিডিপি।
মহুয়া মৈত্র এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অরুন্ধতী রায়ের বিরুদ্ধে ইউএপিএ মামলা করে বিজেপি যদি প্রমাণ করার চেষ্টা করে তারা ফিরে এসেছে, তাহলে তা হচ্ছে না। পূর্বের অবস্থায় আর কোনওদিনই ফিরবে না বিজেপি। ভারতবাসী ঠিক এই ধরনের ফ্যাসীবাদের বিরুদ্ধেই ভোট দিয়েছে।’ পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অরুন্ধতী রায় একজন বিশ্বখ্যাত লেখিকা ও সাহসী মহিলা। ফ্যাসীবাদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী কণ্ঠ। তাঁর বিরুদ্ধে কালা কানুন ইউএপিএ-তে মামলা দায়ের হওয়ায় ঘটনায় স্তম্ভিত। পাশাপাশি কাশ্মীরের একজন প্রাক্তন আইন অধ্যাপকের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনাও হতাশার বহিঃপ্রকাশ। ওমর আবদুল্লার দল এনসি-র তরফে এক্স হ্যান্ডলে লেখা হয়েছে, ‘সংবিধানের ১৯ ধারা অনুযায়ী নাগরিকদের বাক স্বাধীনতাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। সেই অধিকার যাতে বজায় থাকে, তা নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন। বিরোধিতা করলেই যেভাবে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইন চাপানো হচ্ছে, তা খুবই উদ্বেগের। লোকসভা নির্বাচনে ধাক্কা খাওয়া সত্ত্বেও বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকার কট্টরপন্থী অবস্থান যে বদলায়নি, এই ঘটনাই তার প্রমাণ।’
মহুয়া মৈত্র এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অরুন্ধতী রায়ের বিরুদ্ধে ইউএপিএ মামলা করে বিজেপি যদি প্রমাণ করার চেষ্টা করে তারা ফিরে এসেছে, তাহলে তা হচ্ছে না। পূর্বের অবস্থায় আর কোনওদিনই ফিরবে না বিজেপি। ভারতবাসী ঠিক এই ধরনের ফ্যাসীবাদের বিরুদ্ধেই ভোট দিয়েছে।’ পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অরুন্ধতী রায় একজন বিশ্বখ্যাত লেখিকা ও সাহসী মহিলা। ফ্যাসীবাদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী কণ্ঠ। তাঁর বিরুদ্ধে কালা কানুন ইউএপিএ-তে মামলা দায়ের হওয়ায় ঘটনায় স্তম্ভিত। পাশাপাশি কাশ্মীরের একজন প্রাক্তন আইন অধ্যাপকের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনাও হতাশার বহিঃপ্রকাশ। ওমর আবদুল্লার দল এনসি-র তরফে এক্স হ্যান্ডলে লেখা হয়েছে, ‘সংবিধানের ১৯ ধারা অনুযায়ী নাগরিকদের বাক স্বাধীনতাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। সেই অধিকার যাতে বজায় থাকে, তা নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন। বিরোধিতা করলেই যেভাবে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইন চাপানো হচ্ছে, তা খুবই উদ্বেগের। লোকসভা নির্বাচনে ধাক্কা খাওয়া সত্ত্বেও বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকার কট্টরপন্থী অবস্থান যে বদলায়নি, এই ঘটনাই তার প্রমাণ।’
