মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
এধরনের মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করে মোদিকে চিঠি দিলেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। তাঁর অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী একের পর এক মিথ্যে-ভিত্তিহীন কথা বলে বিভ্রান্ত করছেন মানুষকে। এখানেই শেষ নয়, পাটলিপুত্রের সভার প্রসঙ্গ টেনে এনে তেজস্বীর লিখেছেন, আপনি বিহারে এসে একের পর এক মিথ্যে-ভিত্তিহীন কথাবার্তা বলেছেন।’ প্রধানমন্ত্রীর পদমর্যাদার কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়ে তেজস্বীর দাবি, ‘আপনি ‘মুজরা’ এবং ‘মঙ্গলসূত্র’-র মতো শব্দবন্ধ ব্যবহার করেছেন। একজন প্রধানমন্ত্রীর মুখের ভাষা কি এমন হওয়া উচিত?’
চিঠিতে জাতিগত সমীক্ষার বিষয়ও তুলে ধরেন বিহারের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, আরজেডি বিহারে ক্ষমতায় থাকার সময় রাজ্যের খরচে এই সমীক্ষা চালিয়ে সংরক্ষণের সীমা ৭৫ শতাংশ বাড়িয়েছি। এছাড়া বারবার বিষয়টি সংবিধানের নবম তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানানো হয়েছে। কিন্তু পশ্চাদপদ ও দলিত-বিরোধী মানসিকতার কারণেই মোদি ওই দাবিতে কর্ণপাত করেননি বলে চিঠিতে অভিযোগ করেছেন তেজস্বী।