মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
আপাতত তাঁকে দিয়ে তিন দিনে দশটি জনসভা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। এরই পাশাপাশি রয়েছে রোড শো’ও। দশটি নির্বাচনী সভার মধ্যে তিনটি রবিবারই সেরে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুর, ঘোসি এবং বাঁসগাঁওয়ে সভা করেছেন তিনি। এক্ষেত্রে প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির অন্যতম ফোকাসে রয়েছে বাংলা। জানা যাচ্ছে, আগামী ২৮ মে যাদবপুর এবং বারাসতে দু’টি নির্বাচনী সমাবেশ করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওইদিনই উত্তর কলকাতায় একটি রোড শো করতে পারেন তিনি। রাজভবনে রাত্রিবাসেরও পরিকল্পনা রয়েছে। ২৮ মে বাংলায় সভা করার আগে ঝাড়খণ্ডের দুমকায় নির্বাচনী সমাবেশ করতে পারেন মোদি। এরপর ২৯ মে ওড়িশায় একইদিনে চারটে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী।
আপাতত স্থির হয়েছে, ওড়িশার সমাবেশগুলি হবে মথুরাপুর, ময়ূরভঞ্জ, বালেশ্বর এবং কেন্দ্রাপাড়ায়। শেষ দফার ভোটগ্রহণের কথা মাথায় রেখে রবিবার থেকেই প্রচার-কর্মসূচি শুরু করেছেন অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। শেষ মুহূর্তে যত বেশি সম্ভব আসন ‘নিশ্চিত’ করাই এখন বিজেপির টার্গেট। দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, শেষ দফায় যতগুলি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ রয়েছে, তার প্রতিটিতে রাজ্যস্তরের শীর্ষ নেতামন্ত্রীদের পৌঁছনোর নির্দেশ দিয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় পার্টি। দলের রাজ্য কার্যালয়গুলিতে স্পষ্ট নির্দেশিকা দিয়ে বলা হয়েছে, শেষ পর্যায়ে যাবতীয় অভ্যন্তরীণ ক্ষোভ-বিক্ষোভ সামাল দিন। নাহলে ঘোর বিপদ। সামগ্রিক বিষয়টিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহল। তাহলে আপাতত কি উল্টো গোণা শুরু করছে গেরুয়া শিবির? এ প্রশ্নে তুঙ্গে উঠেছে জল্পনাও।