বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে দলের এক আদি নেতা বলেন, দিলীপবাবুর বিরাট সাফল্যের পর সুকান্ত মজুমদারের পক্ষে সেই ধারা বজায় রাখা কঠিন ছিল। বাস্তবে সেটাই হয়েছে। পঞ্চায়েত, পুরসভা, বিধানসভা ও লোকসভা ভোটের ফল বলছে, সবেতেই পিছিয়ে রয়েছেন বর্তমান রাজ্য সভাপতি। কর্মী কিংবা নিচুতলার মাঝারি কিংবা ছোট নেতাদের উপর দিলীপ ঘোষের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ ছিল। কিন্তু সুকান্তবাবুর জমানায় সেই রাশ অনেকটাই আলগা হয়ে গিয়েছে। তাই রাজ্য, জেলা কিংবা মণ্ডল স্তরে পার্টির হতশ্রী দশাই আরও প্রকট হচ্ছে। ওই নেতা আরও বলেন, তৃণমূল থেকে আসা কিছু ‘মাতব্বর’ এবং ‘তৎকাল’ বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদারকে ডোবাচ্ছেন। কারণ, ওইসব নেতার বুদ্ধিতে পরিচালিত হয়ে বর্তমান কেন্দ্রীয় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেকে একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর রাজ্য সভাপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। গোটা রাজ্যের সাধারণ বিজেপি নেতা-কর্মীদের রাজ্য সভাপতি হয়ে উঠতে পারেননি তিনি। সূত্রের দাবি, পরবর্তী রাজ্য সভাপতির নাম নিয়ে দিল্লির নেতারা বহুবার আলোচনায় বসেছেন, কিন্তু গ্রহণযোগ্য মুখ এখনও পাওয়া যায়নি! তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (আরএসএস) সিলমোহর নিতে হবে বিজেপিকে। আরএসএসের প্রাক্তন প্রচারক দিলীপ ঘোষকে যে-কায়দায় রাজ্য সভাপতির কুর্সি থেকে সরানো হয়েছিল, তা নিয়ে সঙ্ঘ খুশি ছিল না। তাই এবার নতুন রাজ্য সভাপতি বাছার ক্ষেত্রে আরএসএস নানাদিক খতিয়ে দেখেই সবুজ সঙ্কেত দেবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।