বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিকের সময় কোনও পরীক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষকের অভাব থাকলে পাশের স্কুল থেকে শিক্ষক আনা হয়। যেখানে পরীক্ষার সিট পড়েনি, এমন স্কুল থেকেই শিক্ষক চাওয়া হয়। তবে, এই দায়িত্ব নিতে রাজি হন না বহু শিক্ষক। কিন্তু তাঁরা যে এটা করতে বাধ্য, সেটাই জানিয়ে দিল পর্ষদ। তাই, স্কুলে পরীক্ষার সিট পড়ুক না পড়ুক, ওইসময়ে আগাম না জানিয়ে কোনও ছুটি নেওয়া বা অন্য কাজে নিজেকে জড়িয়ে রাখা যাবে না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ভেন্যু সুপারভাইজার, প্রধান পরীক্ষক প্রভৃতি দায়িত্ব পড়লেও তা অবশ্যই পালন করতে হবে। একই সঙ্গে সাধারণতন্ত্র দিবস বা স্বাধীনতা দিবসের মতো পালনীয় অনুষ্ঠানের দিনগুলিতে শিক্ষকদের অবশ্যই স্কুলে যেতে হবে, নির্দেশ পর্ষদের। এর জন্য প্রধান শিক্ষকদের হাজিরা খাতার ব্যবস্থাও করতে বলা হয়েছে। অনেক সময়েই এই দিনগুলিকে ছুটি ধরে নিয়ে স্কুলে কিছু শিক্ষক স্কুলে যেতে চান না। তাঁদের কাছেও এই বার্তা কড়া হুঁশিয়ারির মতো বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
এর পাশাপাশি, স্কুলে বিভিন্ন এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটি বা পাঠ্যবহির্ভূত কর্মসূচি পালনেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে কমিউনিকেটিভ ইংলিশ ক্লাস, যোগব্যায়াম, নাচ, গান, আঁকা, খেলাধুলো, বিভিন্ন ইস্যুতে সচেতনতা প্রসার, মক পার্লামেন্ট প্রভৃতি। পর্ষদের এক কর্তার দাবি, শিক্ষার ক্ষেত্রে সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি নিচ্ছে সরকার। চালু করা হয়েছে হোলিস্টিক রিপোর্ট কার্ড। তার অন্যতম অংশ এই বিষয়গুলি। তাছাড়া, শিক্ষকরা কীভাবে হোলিস্টিক রিপোর্ট কার্ড পূরণ করবেন, তারও বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে। এতে শিক্ষকদেরও অনেকটা সুবিধা হবে।