পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বঙ্গ বিজেপিকে চলতি সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নির্দিষ্ট টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন। সর্বভারতীয় বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি বাংলা থেকে ১ কোটি বিজেপির সদস্য করানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তার অর্ধেক মেম্বারশিপ করাতে পারেনি সুকান্ত মজুমদাররা। ধারাবাহিক দুর্নীতির অভিযোগ, কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাপাদাপি সত্ত্বেও ভোটের রাজনীতিতে তৃণমূলের কাছে কল্কে পাচ্ছে না গেরুয়া পার্টি। শেষ বিধানসভা উপনির্বাচনে ছ’টি আসনের সবক’টিতেই হেরেছে বিজেপি। স্বভাবতই বাংলায় পদ্ম শিবিরের সদস্য হওয়ার ঝোঁক ক্রমেই কমছে। হাতে কলমে যার প্রমাণ মিলছে পার্টির মেম্বারশিপ ড্রাইভে। দলীয় সূত্রের খবর, ছোট-বড় স্থানীয় নেতারা মেম্বারশিপ করাতে গিয়ে মানুষের ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। দলের ৬৬ জন বিধায়ক এবং এক ডজনের বেশি এমপি’র ভূমিকা নিয়ে দিল্লির নেতাদের মধ্যে সংশয় রয়েছে। বিধায়কদের নিজের এলাকায় আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও, কাজের কাজ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে পার্টির ক্ষমতাশীল গোষ্ঠীর একাংশ সরাসরি বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছে। তাঁদের বক্তব্য, ৭৭ থেকে বিধায়ক সংখ্যা কমে বর্তমানে ৬৬’তে নেমেছে। আরও কয়েকজন তৃণমূলের যোগ দেওয়ার জন্য এক পা বাড়িয়ে রেখেছেন। পরিষদীয় দলের ভাঙন ঠেকাতে ব্যর্থতার তকমা আগেই জুটেছে বিরোধী দলনেতার। এবার তাঁর বিরুদ্ধে মেম্বারশিপ কর্মসূচিতে বিজেপি বিধায়কদের পিছিয়ে থাকার দায় নেওয়ার দাবি উঠছে দলের অন্তরে।