পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এবিটির কো-অর্ডিনেটর বাংলাদেশি নাগরিক মহম্মদ শাদকে কেরল থেকে গ্রেপ্তারের পরই তদন্তকারীরা জানতে পারেন, মুর্শিদাবাদে বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে এই জঙ্গি সংগঠন। মালদহ ও কোচবিহারে স্লিপার সেল খোলার কাজ চলছে। শাদ জেরায় জানায়, তার পিসির ছেলে সাজিবুল এবিটির হয়ে কাজ করছে। তার হাত ধরেই প্রশিক্ষণ হয়েছে পিসতুতো ভাইয়ের। একাধিকবার সে অসমে গিয়েছে। মুর্শিদাবাদে খারিজি মাদ্রাসা খোলার দায়িত্ব প্রথমে তাকে দেওয়া হয়। পাশাপাশি শাদ তাকে নির্দেশ দেয়, এবিটির ফান্ড দেখভাল করতে। এজন্য সংগঠনের প্রধান জসিমউদ্দিন রহমানির পরিচয় করিয়ে দেয়। রহমানি তাকে নির্দেশ দেয় দুবাইতে গিয়ে শ্রমিকের কাজ নিতে। তার কাছে পাকিস্তান থেকে টাকা আসবে। তাই দিয়ে কেনা হবে আগ্নেয়াস্ত্র ও আইইডি তৈরির কাঁচামাল। সেইমতো সে দুবাইতে চলে যায়। তদন্তে জানা গিয়েছে দুবাইতে গিয়ে সে পাকিস্তানের জঙ্গি গোষ্ঠীর গ্রুপে ঢোকে। আইএসআইয়ের এক কর্তার কাছ থেকে টাকা ‘রিসিভ’ করে। এই তিন লক্ষ টাকা এসেছিল অস্ত্র ও আইইডি তৈরির কাঁচামাল কেনার জন্য। সেই টাকা মুর্শিদাবাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছিল সাজিবুল। অপর জঙ্গি মুস্তাকিন বিভিন্ন মাদ্রাসায় জেহাদি শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি ভাষণ দিত। শাদের নির্দেশে সে অসমের বিভিন্ন খারিজি মাদ্রাসায় মগজ ধোলাই চালাচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে।