পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
যথেচ্ছ ব্যবহৃত প্লাস্টিক একটা সময় ক্ষতিকর বর্জ্য হিসেবেই রাস্তাঘাট, মাঠে-ময়দানে যত্রতত্র পড়ে থাকত। তার থেকে রেহাই পেতে চলতি বছরে প্রত্যেক জেলায় একাধিক প্লাস্টিক বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তর। কিন্তু সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মাত্র ৭৯টি ইউনিট তৈরি হয়েছে। চালু হয়েছে তার মধ্যে খান পঞ্চাশেক। এই পরিকাঠামোর ভিত্তিতেই প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করার উপর জোর দিয়েছে তারা। আর তাতেই কেজি কেজি ব্যাগ, বোতলসহ বিভিন্ন প্লাস্টিক সামগ্রী সংগ্রহ করছেন সাফাই কর্মীরা। কিন্তু সেগুলি দিয়ে কী করা যাবে তা নিয়েই তৈরি হয়েছিল সংশয়। কারণ এখনও সব পঞ্চায়েত এলাকায় সেটা তৈরি হয়নি। শেষ পর্যন্ত দপ্তরের পরামর্শ মেনে বিভিন্ন কাজে লাগানো হচ্ছে এই বর্জ্য। যেমন জলপাইগুড়ি জেলায় পাঁচ কুইন্টাল প্লাস্টিক বর্জ্য রাস্তা তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতেও রাস্তা তৈরিতে অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে এক কুইন্টাল প্লাস্টিক বর্জ্য মেশানো হয়েছে। আবার কিছু গ্রাম পঞ্চায়েত এই বর্জ্য বিভিন্ন সংস্থায় বেচে মোটা টাকা রোজগার করছে।