কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
অমিতবাবুর হিসেব, মেধার চর্চায়, অর্থাৎ শিক্ষাখাতে যদি এক মার্কিন ডলার খরচ করা হয়, তাহলে তা ১১.৩ শতাংশ জিডিপি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যেহেতু বাংলায় পূর্বাঞ্চলের অন্যান্য রাজ্যগুলির তুলনায় মেধার চর্চা অনেক বেশি, তাই তা বাংলাকে আরও দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করছে। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে রাজ্যে ৫২টি নতুন সরকারি কলেজ স্থাপিত হয়েছে। বেসরকারি কলেজ বেড়েছে ৫৪৩টি। এসেছে নতুন ৩৮টি পলিটেকনিক কলেজ। ১১টি নতুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছে গত ১৩ বছরে। এর সঙ্গে এসেছে ৯০৫টি প্রাথমিক, ৬ হাজার ৬৯টি উচ্চ প্রাথমিক, ৭৪৭টি মাধ্যমিক ও ২ হাজার ৯৬টি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল। এসবই মেধার বহর বাড়াতে সাহায্য করেছে রাজ্যে, দাবি তাঁর।
অমিতবাবুর দাবি, মেধার চর্চা থেকে শুরু করে সামাজিক প্রকল্প বা শিল্পক্ষেত্রে রাজ্য সরকার যে নীতিগুলি গ্রহণ করেছে, সেগুলি রাজ্যকে ক্রমশ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিগুলি দেশকে ক্রমশ পিছনের দিকে ঠেলছে। তাঁর কথায়, শিল্পের বহর বাড়াতে কেন্দ্রীয় সরকার কর্পোরেট ট্যাক্সে বড় ছাড় ঘোষণা করেছিল। ভেবেছিল, আয়কর কমালে বিনিয়োগ বাড়বে। উৎপাদনের হার বাড়বে। কিন্তু বাস্তবে তেমন কিছুই হয়নি। তার জেরে দেশে বেকারত্বের হার অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে।