যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
এদিন মহাযুতির তিন শরিক—বিজেপি, সিন্ধেপন্থী শিবসেনা ও অজিতপন্থী এনসিপির নেতাদের মুম্বইয়ে বৈঠকে বসার কথা ছিল। সেখানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীরও। কিন্তু তিনি সাতারার গ্রামের বাড়ি থেকে ফেরেননি। মুখ্যমন্ত্রী পদ না পাওয়া নিয়ে সিন্ধে যে এখনও ক্ষুব্ধ, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন রবিবারই। সমর্থনের কথা জানালেও বিজেপির মাথাব্যথা বাড়িয়ে বলেছেন, ‘আমি জনগণের মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম। আমার নেতৃত্বেই জোট লড়াই করে ফের ক্ষমতায় এসেছে। তাই মানুষ আমাকেই ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে চাইছে।’ তাঁর অনুপস্থিতিতে এদিনের বৈঠকে বাতিল হতেই শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করতে দিল্লি উড়ে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। সঙ্গে ছিলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তাঁরা।
এসবের মধ্যেই মারাঠাভূমে নতুন একটি সম্ভাবনার কথা উঠে এসেছে। কয়েকটি সূত্রের দাবি, উপ মুখ্যমন্ত্রী না হলে বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা হয়ে যেতে পারেন সিন্ধে। কারণ, ‘মহাবিকাশ আঘাড়ি’ জোটের কোনও দলই বিরোধী দলনেতার পদের জন্য প্রয়োজনীয় আসন পায়নি। তাই সিন্ধেপন্থী শিবসেনাকে ওই পদ দেওয়া হতে পারে। কিন্তু তাতে সিন্ধে নিজে কতটা রাজি হবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছেই।