যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
এই মাছ চাষের উপভোক্তা বাছাইয়ের কাজ করবে পঞ্চায়েতগুলি। তবে যাদের মৎস্যজীবী রেজিস্ট্রেশন কার্ড থাকবে না তাঁদের নেওয়া যাবে না। দপ্তরের নয়া পরিকল্পনা অনুযায়ী, সব জেলায় প্রতি হেক্টর বড় জলাশয়ে ১৪ মাস ধরে লালন-পালন করা হবে রুই কাতলাদের। দেড় কেজি বা তার বেশি ওজন হলেই সংশ্লিষ্ট মৎসজীবী সেই মাছ তুলে বিক্রি করতে পারবেন। দপ্তর মাছের খাবারের খরচ দেবে বলে ঠিক করেছে। তবে দেড় কেজি ওজনের কম মাছ তুলে নিলে ওই টাকা দেওয়া হবে না। এই বিষয়টির উপর নজর রাখবেন জেলা মৎস্য আধিকারিকরা। প্রতি হেক্টরে সাড়ে ১৩ হাজার কেজি মাছ উৎপাদনই মূল লক্ষ্য রাজ্যের।
দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, রাজ্যে আপাতত ৪৩০ হেক্টর জলাশয়ে এই বড় মাছ চাষ হবে। একজন ব্যক্তি এক হেক্টর জলাশয়ে মাছ চাষ করতে পারবেন। তবে সমবায়ের জন্য সেটা তিন হেক্টর। বাজারে বড় মাছের যোগান যাতে বাড়ে সেইদিকেও নজর রাখা হবে। জেলাভিত্তিক তথ্য বলছে, পূর্ব মেদিনীপুরে (৬০ হেক্টর) সর্বাধিক জলাশয়ে এই মাছ চাষ হবে। এছাড়া উত্তর ২৪ পরগনায় ৪৫ এবং কোচবিহার, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহ ও পূর্ব বর্ধমান জেলায় ৩০ হেক্টর করে জলাশয় চিহ্নিত করা হয়েছে।