পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
মঙ্গলবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে রাজ্যসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৪টি রাজ্যের ৬টি রাজ্যসভার আসনে ভোট হবে। ওই ৬টি আসনে যে সমস্ত রাজ্যসভার সাংসদরা ছিলেন, তাঁরা ইস্তফা দেওয়ায় উপ নির্বাচন হতে চলেছে। এই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। তৃণমূলের সাংসদ ছিলেন জহর সরকার। তিনি ইস্তফা দেওয়ায় এই আসনে উপ নির্বাচন হতে চলেছে। এই নির্বাচনের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি হবে ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১০ ডিসেম্বর। ভোট হবে ২০ তারিখ।
রাজ্যসভার নির্বাচনে ভোট দিয়ে থাকেন শুধুমাত্র বিধায়করা। সেক্ষেত্রে বর্তমান বিধায়ক সংখ্যার নিরিখে রাজ্যসভার একটি আসনে জয় নিয়ে কোনও সংশয় নেই তৃণমূলের। এখন তৃণমূলের সরকারিভাবে বিধায়ক সংখ্যা ২২১।
রাজ্যসভার একটি আসনে প্রার্থীকে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৪৯ জন বিধায়কের সমর্থন। ফলে আসন্ন রাজ্যসভার একটি আসনের উপ নির্বাচনে তৃণমূলের জয় নিয়ে কেউ ভাবছে না। যদি বিজেপি প্রার্থী দেয়, তখন ভোট হবে। বিজেপি প্রার্থী না দিলে তৃণমূল প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যাবেন। সংশয়হীন এমন ভোটে তৃণমূলের অন্দরে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে, কে হচ্ছেন এই প্রার্থী? নির্বাচন কমিশনের তরফে ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পর তৃণমূলের অন্দরে প্রার্থী নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়ে গিয়েছে।
দলের একটি অংশের মত, চলচ্চিত্র জগতের কাউকে প্রার্থী না করে, তৃণমূলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সক্রিয় কোনও ব্যক্তিকেই প্রার্থী করা হোক। দলের কথা যিনি ভালোভাবে দিল্লিতে তুলে ধরতে পারবেন, যাঁর সংসদীয় পরিসর সম্পর্কে অভিজ্ঞতা এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে সম্যক জ্ঞান রয়েছে, এমন ব্যক্তিকেই প্রার্থী করা হোক।