কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
বিজেপি প্রার্থী দীপক কুমার রায় বলেন, সিতাইয়ে প্রতিনিয়ত সন্ত্রাস আর হুমকির সম্মুখীন হতে হয়েছিল বিজেপি নেতা-কর্মীদের। গণনা কেন্দ্রে হুমকির মুখে যাতে কেউ বেরিয়ে না যান, সেজন্য বাছাই করা কর্মীদের কাউন্টিং এজেন্ট করা হয়েছে। বেশি করে মহিলা সদস্যদের কাউন্টিং এজেন্ট করা দলের কৌশল ছিল।
গণনার শুরু থেকেই বিপুল ব্যবধানে পিছিয়ে যায় বিজেপি। হারের ব্যবধান লক্ষাধিক ছড়ালেও শেষপর্যন্ত কাউন্টিংয়ে ছিলেন বিজেপির এজেন্টরা। গণনা শেষে দলীয় প্রার্থীর সঙ্গে তাঁরা কলেজ চত্বর ছাড়েন। যদিও বহিরাগত মহিলাদের কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দলের কৌশল বলে দাবি বিজেপির। দলের বিজেপির জেলা সহ সভাপতি দীপা চক্রবর্তীর যুক্তি, ভোটের দিন যেভাবে রিগিং হয়েছে, তাতে এই ফলাফল প্রত্যাশিত ছিল। আমরা ১০ জন মহিলা কোচবিহার থেকে এসে সিতাই উপ নির্বাচনের কাউন্টিং এজেন্ট হয়েছিলাম। হাজার বাধাবিঘ্ন ও হুমকির পরেও কেউ গণনা কেন্দ্র ছাড়িনি। ১২ রাউন্ড শেষে ফলাফল সংগ্রহ করেই সবাই বের হয়ে এসেছি।
বিরোধী দলের এই দুর্দশাকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের দাবি, লোক না থাকাতেই বিজেপি বহিরাগত এজেন্ট আনতে বাধ্য হয়েছে।
কোচবিহারের সাংসদ জগদীশচন্দ্র বসুনিয়ার মন্তব্য, ভোটের দিনই প্রমাণ হয়েছিল বিজেপির সঙ্গে কেউ নেই। এবার তারা গণনার দিনও স্থানীয় কাউন্টিং এজেন্ট খুঁজে পেল না। এটা সিতাই বিধানসভার বিজেপি নেতৃত্বের কাছে লজ্জার।