ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
এদিন নবান্নে এক প্রশাসনিক বৈঠকে মমতা ঘোষণা করেন, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী ও দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য নতুন আবেদন এসেছে। তাঁদের প্রকল্পের উপভোক্তা তালিকায় যুক্ত করা হল। সব মিলিয়ে সংখ্যাটা ৫ লক্ষ ৭ হাজার। ডিসেম্বর মাস থেকে তাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের আর্থিক সহায়তা পাবেন। তাদের জন্য সরকারের বাড়তি খরচ হবে ৫৪ হাজার কোটি টাকার বেশি। সব মিলিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের উপভোক্তা তালিকা গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ২ কোটি ২১ লক্ষ। ৬২৫ কোটি ২০ লক্ষ টাকা এই খাতে খরচ হবে সরকারের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের নির্দিষ্ট বয়সসীমা পেরলেই সংশ্লিষ্ট উপভোক্তাদের বার্ধক্য ভাতা প্রকল্পে যুক্ত করা হবে। তার জন্য আলাদা কোনও আবেদন করতে হয় না। এদিন সেকথা মনে করিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। জানিয়েছেন, যে আবেদনকারীর বয়স নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে গিয়েছে, তাকে অন্য প্রকল্পে যুক্ত করে নেওয়া হয়েছে। চলতি বছর বিধবা ভাতার উপভোক্তা তালিকায় জুড়বে ৪৩ হাজার ৯০০ জন নতুন আবেদনকারীর নাম। এছাড়া বিশেষভাবে সক্ষমকে মানবিক ভাতা পাবেন আরও ১৯ হাজারের বেশি মানুষ। কৃষকবন্ধুর নতুন প্রকল্পে ইতিমধ্যেই ১ কোটি ৮ লক্ষ ৯৫ হাজার কৃষককে ২৯৪৩ কোটি টাকা সহায়তা প্রদানের সূচনা করেছে রাজ্য সরকার।
আর আবাস যোজনা? নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চলেছেন মমতা। এদিন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রাজ্য সরকার নিজেদের টাকায় বাড়ি তৈরি করে দেবে ১২ লক্ষ মানুষকে। আগামী ১৫ থেকে ৩০ ডিসেম্বরে মধ্যেই আবাস প্রকল্পের প্রথম কিস্তির টাকা ঢুকবে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। আর বাকি থাকবে ২৪ লক্ষ উপভোক্তা। তাদেরও পর্যায়ক্রমে দেওয়া হবে কিস্তির টাকা।