ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, গৌরব শর্মা নামে হরিয়ানার এক যুবক সম্প্রতি এভাবে প্রতারণার শিকার হয়েছেন। ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম পোর্টালে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর তিনি প্রথম সারির তিনটি চাকরির পোর্টালে অ্যাকাউন্ট খোলেন। গত ১২ নভেম্বর তার মধ্যেই একটিতে চাকরির ‘অফার’ আসে। ‘প্লেসমেন্ট টিম’ তাঁকে ফোন করে। প্রাথমিক আলোচনার পর ইন্টারভিউয়ের তারিখ ঠিক হয়। ওই সফ্টওয়্যার কোম্পানির চেন্নাইয়ের অফিস থেকে ইন্টারভিউ নেওয়া হচ্ছে বলে গৌরবকে জানানো হয়। প্রথম খটকা লাগে নিয়োগপত্র হাতে পাওয়ার পর। ‘জব সিকিউরিটি’ বাবদ ১ লক্ষ টাকা ও ‘ল্যাপটপ চার্জ ও জয়েনিং কিট’ বাবদ আরও প্রায় ৮০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। অনলাইনে সেই টাকা পাঠিয়েও দেন গৌরব। এরপর আরও কয়েকটি খাতে লক্ষাধিক টাকা দাবি করা হলে সন্দেহ তীব্র হয়। তিনি আগের যাবতীয় লেনদেনের রসিদ চান। তখনই তাঁর ফোন নম্বর ব্লক করে দেয় প্রতারকরা।
লালবাজারের সাইবার বিভাগ জানাচ্ছে, এখন সাইবার প্রতারণার শীর্ষে রয়েছে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’। এভাবে ২ হাজার কোটির বেশি টাকা প্রতারণা হয়েছে। লাগাতার সচেতনতা প্রচারে মানুষ কিছুটা হলেও সতর্ক হয়েছে। তাই অন্য মোড়কে নতুন প্রজন্মকে টার্গেট করছে প্রতারকরা। সাইবার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, কোনও পোর্টালে ভরসা না রেখে কোম্পানির বৈধ সাইটে গিয়ে চাকরিপ্রার্থীরা বিজ্ঞাপন যাচাই করে নিন। টাকা দেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করতেই হবে।