ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
একটি রিসার্চ সংস্থা তাঁদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। জি প্লটের বাসিন্দা শিবানী, কমলারা বলেন, ‘রবি মরশুমে চাষ করে ১৮ হাজার ৭৫৫ টাকা আয় হয়েছে। হাঁস-মুরগি পালন করেও ভালো টাকা আয় হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বাঁচতে প্রায় সাড়ে ছ’হাজার ম্যানগ্রোভ বসিয়েছেন তাঁরা। বুধবার সল্টলেক স্টেডিয়ামে আয়োজিত হয় ‘সংলাপ ২০২৪’। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই সংস্থার আধিকারিকরা। সেখানে বীরভূম, সুন্দরবনের মহিলারা নিজেদের ‘শ্রীবৃদ্ধি’র অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন। ২০২১ সাল থেকে এই সংস্থার উদ্যোগে সুন্দরবন ও বীরভূমের প্রায় চার হাজার ২০০ পরিবারের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে কীভাবে মানোন্নয়ন সম্ভব, তার প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন ওই প্রান্তিক মানুষরা। বীরভূমের মহম্মদবাজারের ফুলগড়িয়া গ্রামের আদিবাসী সুন্দরী মারান্ডি কিংবা চড়িচা গ্রামের মনীষা মারান্ডি জানাচ্ছেন, ব্লক অফিসে যেতে ভয় পেতাম। তারপর শিখলাম কীভাবে সরকারি আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলতে হয়। সরকারের কাছ থেকে কী কী সাহায্য মেলে।’ মুরগি, হাঁস, ভেড়া, শুকর পালন করে সংসার চালাচ্ছেন তাঁরা। মনীষা বলেন, ‘একটা ছোট শুয়োর বিক্রি করে দু’হাজার টাকা আয় হচ্ছে। মুরগি, হাঁসের ডিম বিক্রি করে সংসার চালাতে পারছি।’