ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
এদিন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সমবায় ইউনিয়নের ৭১তম নিখিল ভারত সমবায় সপ্তাহের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, বিধায়ক তথা রাজ্য সমবায় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান স্বর্ণকমল সাহা, সমবায় সচিব কৃষ্ণা গুপ্ত, রাজ্য সমবায় ইউনিয়নের ভাইস চেয়ারম্যান আশিস চক্রবর্তী, সিইও সঙ্গীতা সাধু সহ সমবায় আন্দোলনের একাধিক যোদ্ধারা। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তা পাঠ করেন স্বর্ণকমল। অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে সমবায় সমিতির গুরুত্বের কথা তুলে ধরে প্রদীপবাবু জানান, অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের স্বনির্ভর হিসাবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সমবায়ের অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে। সেই লক্ষ্যে সমবায় পরিচালনায় কাউকে বিরোধী বলে চিহ্নিত করা হয় না। তাই আমরা সচেষ্ট হয়েছি সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে নির্বাচনের মাধ্যমে বোর্ডের প্রতিষ্ঠা করা।
প্রসঙ্গত, সমিতির নির্বাচন পরিচালনা করে সমবায় নির্বাচন কমিশন। বর্তমানে রাজ্যে ৩২ হাজার কার্যকরী সমবায় সমিতি রয়েছে। তার মধ্যে যেগুলিতে স্থায়ী বোর্ড নেই, তার অনেকগুলিতেই ইতিমধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া চালু হয়ে গিয়েছে। যেমন আগামী ২৪ নভেম্বর নির্বাচন হবে তন্তুজ বা ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট হ্যান্ডলুম উইভার্স কোঅপারেটিভ সোসাইটির। তমলুক-ঘাটাল কোঅপারেটিভ অ্যাগ্রিকালচারাল রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের নির্বাচন ৮ ডিসেম্বর এবং কাঁথি কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের নির্বাচন ১৫ ডিসেম্বর। রাজ্যের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে আশিসবাবু বলেন, সঠিক দিশায় পরিচালনার ক্ষেত্রে নির্বাচিত বোর্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।