উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ এবং তার প্রভাবে অতি বৃষ্টির কারণে রাজ্যের বহু কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। নভেম্বরে ফের ভারী বৃষ্টি হলে ক্ষতির মাত্রা আরও বাড়ত। সেই আশঙ্কা আপাতত নেই। পুবালি বাতাসের প্রভাবে জলীয় বাষ্প বেশি মাত্রায় ঢোকার কারণে দক্ষিণবঙ্গের কোথাও কোথাও, বিশেষ করে উপকূলবর্তী এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, সামান্য বৃষ্টিতে চাষবাসে কোনও সমস্যা হবে না। সব্জি চাষের ক্ষেত্রে বরং সামান্য বৃষ্টি হলে সুবিধাই হবে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর আগামী ২১ নভেম্বর পর্যন্ত পূর্বাভাসে জানিয়েছে, এই সময়ের মধ্যে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে নতুন করে কোনও নিম্নচাপ ‘সিস্টেম’ তৈরি হবে না। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপটি রয়েছে, গুজরাতের উপরে থাকা একটি বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত সেটির শক্তি বৃদ্ধি আটকে দেবে। এই নিম্নচাপের প্রভাবে বেশি মাত্রায় বৃষ্টি হতে পারে তামিলনাড়ু ও সংলগ্ন এলাকায়। অক্টোবর-নভেম্বর বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড় প্রবণ হিসেবে চিহ্নিত। এই সময় সমুদ্রে কোনও নিম্নচাপ সৃষ্টি হলে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নভেম্বরের শেষ লগ্নে বা ডিসেম্বরের শুরুতে কোনও নিম্নচাপ তৈরি হলে তার তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে বলে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন।