প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
একই শর্তে নাম নথিভুক্ত করার জন্য ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই সময়ের মধ্যে মোট ৪৭২টি রাইস মিল নথিভুক্ত করা হয়েছে। সদ্যসমাপ্ত খরিফ মরশুমের তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় ১০০ কম। রাইস মিল মালিক সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি আব্দুল মালেক জানান, ৬ অক্টোবর পর্যন্ত নথিভুক্তকরণের সময় আছে। আরও একশো রাইস মিল নাম লেখাবে বলে তাঁরা আশা করছেন। ওইসময় পর্যন্ত একই পরিমাণ ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি দিয়ে নাম নথিভুক্ত করা যাবে। তবে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে নাম লেখালে যে পরিমাণ ধান পাওয়া যেত তার থেকে কিছুটা কম পাবে রাইস মিলগুলি। ৬ অক্টোবরের পর ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি বেশি দিতে হবে।
নতুন খরিফ মরশুমে চাষিদের কাছ থেকে ৭০ লক্ষ টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে খাদ্যদপ্তর। নভেম্বর মাস থেকে ধান কেনা শুরু করলেও কেনার কাজে গতি আসে ডিসেম্বর থেকে। কারণ নতুন ধান তখন বেশি পরিমাণে উঠতে শুরু করে। নভেম্বর মাসে নতুন ধান খুব কম পরিমাণে ওঠে। ধান কেনার বেশিরভাগটাই হয় ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। প্রকৃত চাষির কাছ থেকে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ধান কেনার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা এবারও থাকছে। নাম নথিভুক্ত করা ও ধান বিক্রির সময় চাষির আধার বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে যাচাই করা হবে। নথিভুক্ত চাষিদের অনলাইনে আগাম বুকিং করে ধান বেচতে আসতে হবে।