চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
বেআইনিভাবে পোষ্য প্রজনন ও কেনা বেচাকে কেন্দ্র করে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিল কেপ ফাউন্ডেশন নামে একটি পশুপ্রেমী সংগঠন। তাদের অভিযোগ ছিল, ২০১৭ সালে প্রিভেনশন অফ ক্রুয়েলটি টু অ্যানিম্যাল অ্যাক্ট এবং পরবর্তীকালে ২০১৮ সালে ডগ ব্রিডিং, মার্কেটিং ও পেট রুল চালু হয়েছে। কোনও ব্যক্তি বা বাণিজ্যিক সংস্থা পোষ্য কেনাবেচা করলে এই আইনে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন গ্রহণ বাধ্যতামূলক। মামলাকারী সংগঠনের দাবি, পোষ্য কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত কোনও ব্যক্তি বা সংস্থার কোনও রেজিস্ট্রেশন নেই। রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই চলছে বিকিকিনি। ফলে কখনও কখনও ক্রেতার সামনে যেভাবে বা যে উপায়ে পোষ্যগুলিকে দেখানো হয়, তা ওই অবলা জীবগুলির পক্ষে অত্যাচারের শামিল। এহেন অভিযোগে রুজু মামলার শুনানির পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, রাজ্য প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন দপ্তর এবং রাজ্য প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন পর্ষদকে মামলাকারী সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে প্রথমে একটি কর্মশালার আয়োজন করতে হবে। ওই কর্মশালায় শামিল করতে হবে রাজ্যে পোষ্য প্রজনন ও কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত সকলকেই। তাঁদের আইনের আওতায় আনতেই করতে হবে এই ব্যবস্থা। বিষয়টি সম্পর্কে আদালত সংবাদ মাধ্যমে বহুল প্রচারেরও নির্দেশ দিয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বলেছে আদালত।