বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
নবান্ন সূত্রের দাবি, মাস তিনেক আগে বাজারে আলুর দাম কেজিতে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। সেই সময় নদীয়া, পূর্ব বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ ও মালদহের চাষিদের বাড়ি থেকে আলু তুলে সুফল বাংলা স্টলে ৪০ টাকায় বিক্রি করেছে রাজ্য। সরকার গাড়ি ও শ্রমিক পাঠিয়ে চাষিদের বাড়ি থেকে ৩২ টাকা কিলো দরে আলু সংগ্রহ করেছে। এক্ষেত্রে কৃষকরা বিনাখরচে ও ঝক্কিহীনভাবে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পেরেছেন। তার সুফল পেয়েছেন সাধারণ নাগরিকরা। এই ব্যবস্থা ক্রমে ছড়িয়ে পড়ছে জেলাগুলিতেও। এতে গোটা রাজ্যে শাক-সব্জির চাহিদা ও জোগানের মধ্যে কালোবাজারিমুক্ত এক নয়া ভারসাম্য তৈরির পথ প্রশস্ত করছে বলে সরকারি কর্তাদের দাবি। এই প্রসঙ্গে রাজ্যের কৃষি বিপণন অধিকর্তা গৌতম মুখোপাধ্যায় রবিবার বলেন, ‘সরকার স্বচ্ছতার সঙ্গে উৎপাদক ও ক্রেতার মধ্যে সেতুবন্ধনের কাজ করছে। ফসলের বিজ্ঞানভিত্তিক সংগ্রহ ও বিপণন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। এর মূল লক্ষ্য, চাষির সর্বোচ্চ উৎপাদন মূল্য নিশ্চিত করা। পাশাপাশি খুচরো বাজারের তুলনায় কম দামে জনতার থলিতে সব্জি তুলে দেওয়া।’ সূত্রের দাবি, ফসল সংগ্রহে রাজ্যের কোনায় কোনায় আরও বেশি করে পৌঁছবে এই ‘চাষির দুয়ারে’ প্রকল্প। কৃষি বিপণন দপ্তর এজন্য ইতিমধ্যেই নতুন ৫০টি গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই নেটওয়ার্ক আরও ছড়িয়ে দিতে একাধিক পদক্ষেপ শুরু করেছে রাজ্য।