মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
কয়েকদিন আগে অভিযুক্ত ধরা পড়ে। তাঁকে পুলিস হেফাজতে আনার পর দফায় দফায় জেরা চলে। তাতে তিনি জানান, এনিয়ে দশবার চুরি করলেন। কিন্ত কেন? তিনি জানান, অভাবের তাড়নায় এমনটা করেন। যদিও তাঁর পরিচিতরা পুলিসকে জানিয়েছেন, অভাব নয়। এটাই ওঁর স্বভাব। জেরায় অভিযুক্ত জানিয়েছেন, এর আগে যতবার চুরি করেছেন, তাতে এক লক্ষ টাকাও একসঙ্গে কখনও হাতাতে পারেননি। এবার একসঙ্গে ৩৪ লক্ষা টাকা হাতে পাওয়ার পর কিছুটা দিশাহারা হয়ে যান। এতগুলি টাকা লুকনোর জন্য পরিচিত সাতজনের কাছে আলাদাভাবে রেখে দিয়েছিলেন। এজন্য বার বার ঠিকানাও বদল করেছেন। তারপরেও পুলিস দ্রুত তাঁর হদিশ পেয়ে যায়।
মহেশতলা থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন দেখে অভিযুক্তকে ধরা হয়। যাঁদের কাছে তিনি টাকা রেখেছিলেন, তাঁদেরও পুলিস হেফাজতে আনা হয়েছে। আপাতত ৩৪ লক্ষ টাকার ষাট শতাংশ পুলিস হাতে পেয়েছে।