মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বাগদা থানা এলাকার বাজিতপুর বাজারে নরেশ বিশ্বাসের একটি দোকান আছে। সেখানে ফটোকপি করা হয়। পাশাপাশি অনলাইনে কাজের সংস্থানের জন্য যোগাযোগ করিয়ে দেয় নরেশ। অনেকেই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নথি ফটোকপি করতে গিয়ে সেখানেই নথিগুলি রেখে যেতেন। দোকান মালিক পরিচিত হওয়ায় কারও মনে কিছু সন্দেহ হয়নি। অভিযোগ, বাসিন্দাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে নরেশ অন্যের পরিচয়পত্র দিয়ে বিভিন্ন নামে কোম্পানি খুলত। এরপর সেই কোম্পানির নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিত। সেই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করত সে। বিনিময়ে মোটা টাকা কমিশন পেত।
এলাকার বহু মানুষ কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। বাইরে থেকে বাসিন্দারা টাকা পাঠালে নরেশ এইসব কোম্পানির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তা জমা করত। পরে সংশ্লিষ্টের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করত। বিনিময়ে মোটা টাকা কমিশন পেত সে। অভিযোগ, একাধিক ব্যক্তির নামে প্রচুর ভুয়ো কোম্পানি তৈরি করে কারবার চালাচ্ছিল নরেশ। সোমবার রাতে বাজিতপুরের বাসিন্দা প্রণব বিশ্বাস সহ দু’জন বাগদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নরেশ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। এরপরই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে বাগদা থানার পুলিস। ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে এই চক্রে আর কারা যুক্ত, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। -নিজস্ব চিত্র