মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
মেট্রো রেলের জেনারেল ম্যানেজার পি উদয় কুমার রেড্ডি সহ অন্যান্য আধিকারিকরা এদিন ট্রায়াল রানের সময় উপস্থিত ছিলেন। এসপ্ল্যানেডে রান সফলভাবে শেষ হওয়ার পর মেট্রো ও কেএমআরসিএলের আধিকারিকদের সঙ্গে রেড্ডি বৈঠক করেন। কয়েক বছর ধরে বারবার বউবাজারের টানেল মেট্রো আধিকারিকদের সমস্যার কারণ হয়েছে। শুধু মেট্রো কর্তৃপক্ষের মাথা ব্যথা নয়, বউবাজারের বহু মানুষকে ঘরছাড়া করেছিল এই প্রকল্প। মেট্রোর টানেল তৈরি করতে গিয়ে ফাটল ধরা পড়েছিল এই এলাকার একাধিক বাড়িতে। অন্যদিকে থমকে গিয়েছিল মেট্রোর কাজও। ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট প্রথমবার বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল বউবাজার। তারপর ২০২২ সালের ৩০ মে ও ১৪ অক্টোবর টানেল থেকে জল বেরতে শুরু করে। একই সঙ্গে এলাকার কয়েকটি বাড়িতে ফাটল ধরা পড়ে। শেষপর্যন্ত কেএমআরসিএল, আইডির কর্মকর্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম সুরাহা খুঁজে পেল। মেট্রোর দাবি, নষ্ট হয়ে যাওয়া টানেল যেভাবে ঠিক করা হয়েছে তার স্থায়িত্ব অন্তত ১২০ বছর। মার্চ মাসের শেষের দিকে চুড়ান্ত ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য ফের পরিদর্শন হবে। তারপর যাত্রী নিয়ে কবে থেকে মেট্রো ছুটবে, তা জানা যাবে। মেট্রো সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে।
এক সময় হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভের মেট্রো প্রকল্প নিয়ে মানুষের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হয়েছিল। কিন্তু এদিনের পর আশার আলো দেখতে পারছে মানুষ। এদিন মেট্রোর ট্রায়াল রান সফল হয়েছে শুনে চাকুরিজীবী সুপ্রতিম সিনহা বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি চালু হয় ততই ভালো। আমি থাকি বালিতে। সল্টলেকে অফিস। হাওড়ায় নামার পর যদি সরাসরি মেট্রোতে অফিস যেতে পারি, এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না।’