বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
ঢাকুরিয়া থেকে আসা শ্রেয়সী জানা বলেন, আগে গড়চুমুকে নদীর শোভা ছাড়া আর কিছুই দেখার ছিল না। তবে অনেকেই পিকনিক করতে আসতেন। এখন অবশ্য মিনি চিড়িয়াখানা ও ইকো পার্কে ঘোরার পাশাপাশি বোটিং করতেও অনেকে আসেন। কীভাবে সময় কেটে গেল, বুঝতেই পারলাম না। পরিবার নিয়ে মেচেদা থেকে এসেছিলেন অচিন্ত্য বর্মন। তিনি বলেন, চিড়িয়াখানা আর বোটিংয়ের টানেই এসেছি। দিনটি খুব ভালো কাটল। তবে গড়চুমুকে পর্যটকদের ভিড় হলেও জেলার আরেক পর্যটন কেন্দ্র গাদিয়াড়ায় সেভাবে পর্যটক যাচ্ছেন না।
এদিকে, বছরের শেষ কয়েকটি দিন এবং বর্ষবরণ অনুষ্ঠান যাতে শান্তিপূর্ণভাবে কাটে, তার জন্য একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে হাওড়া জেলা গ্রামীণ পুলিস। জেলার প্রতিটি পযর্টন কেন্দ্রে বিশেষ নজরদারি চালানোর পাশাপাশি প্রতিটি থানা এলাকায় নিয়মিত নাকা চেকিংও চালানো হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন থানা এলাকায় হোটেলের রেজিস্টার পরীক্ষা করা হচ্ছে। হাওড়া জেলা গ্রামীণ পুলিসের এক কর্তা বলেন, উৎসবের সময় প্রতি বছরই সর্বত্র নজরদারি বাড়ানো হয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মতে, গড়চুমুকে পিকনিক করার জায়গা তুলনামূলকভাবে কম। তাছাড়া এখানে দেখার জিনিস তেমন কিছু নেই। সেকারণেই পর্যটকরা এখান থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। প্রশাসন এ ব্যাপারে উদ্যোগ না নিলে এই পর্যটন কেন্দ্র একদিন তার গরিমা হারাবে।