পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
গত বছরও একইভাবে বইমেলার আয়োজন করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাতে পড়ুয়া ও অভিভাবকদের ভিড় দেখে এবারও বইমেলা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবছর মোট ১৬টি বইয়ের স্টল বসেছে এই স্কুল বইমেলায়। বইয়ের পাশাপাশি রয়েছে হস্তশিল্পের স্টলও। শুধুমাত্র পড়ুয়াদের জন্য বিভিন্ন বইয়ে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, শুধুমাত্র স্কুলের তহবিলের টাকায় এই বইমেলার আয়োজন করা সহজ ছিল না। এই কাজে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন স্কুলের প্রাক্তন কৃতীরাও। বইয়ের প্রতি ঝোঁক বাড়াতে এটাই আমাদের চেষ্টা। স্কুলের ৭৫ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বাংলার অন্যতম প্রাচীন একটি লেখার কালি প্রস্তুতকারক সংস্থার তরফে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ কালি-কলম ও নোটবুক। বইমেলার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশেষ চমক হিসেবে রয়েছে ম্যাজিক শো ও গ্রিন আতশবাজির প্রদর্শনী।
স্কুল বইমেলার অংশ নিয়ে খুশি একটি প্রকাশনা সংস্থার কর্ণধার ধীমানকুমার সিংহ। তিনি বলেন, পরপর দু’বছর এই স্কুলের বইমেলায় স্টল দিলাম। একেক দিনে প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার টাকার বই বিক্রি হচ্ছে। স্কুলের বইমেলা হিসেবে এটাই অনেক। পড়ুয়াদের অভিভাবকদের অনেকেই বলেন, স্কুলের শিক্ষকরা দারুন উদ্যোগ নিয়েছেন। আমরা অনেক সময় বারবার বলেও সন্তানদের হাতে গল্পের বই ধরাতে পারি না। স্কুলের এই বইমেলায় ওদের বই পড়ার উপকারিতা বোঝাচ্ছেন শিক্ষকেরা।